গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম থেকে মুক্তির ঘরোয়া টিপস।

 আজকের টপিক টি অবশ্যই মনযোগ সহকারে পড়বেন। যারা গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর জন্য ওষুধ খান তাদের জন্য  আমি এই টপিকে কোন ওষুধ না খেয়ে চারটি ভেষজ বা প্রাকৃতিক প্রতিকার সম্পর্কে জানাবো। এই চারটি প্রাকৃতিক ওষুধ খেলে অল্প সময়ের মধ্যে আপনার গ্যাস এসিডিটি বা বদহজমের চমৎকার সমাধান পেয়ে যাবেন। 

গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম থেকে মুক্তির ঘরোয়া টিপস।

গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর সাথে সাথে আপনার পেটের সকল অসস্তি ও চলে যাবে। আবার অনেকেই আছেন পেটে গন্ডগোল গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন যাবত নিয়মিত ওষুধ সেবন করে থাকেন। 

গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম বা পেট ফোলা, বুকে ব্যাথা, পেট ভারী হয়ে থাকা, মাঝে মাঝে টক ঢেকুর, ব্যথার কারণে বেশিরভাগ মানুষের গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর ওষুধ খাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। কেউ কেউ আবার নিয়মিত আলসারের ওষুধ ও খান এসব ওষুধ সেবন এর ফলে মানব দেহের উপর অনেক নেতিবাচক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর ওষুধ সেবনের ফলে যে সমস্যাগুলো হয়

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর ওষুধ সেবনের ফলে অস্টিওপোরোসিস বা হাড় ক্ষয় হতে পারে অনেকেই হয়তো বুঝতে পারে না কেন তার দেহের হাড় ক্ষয় হচ্ছে এবং জয়েন্ট গুলোতে বেশি ব্যথা অনুভব করছেন। আপনার গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর ওষুধ সেবনের ফলে ঘটে এমন ঘটনা এই কারণে হতে পারে ডায়রিয়া। 

    আরো পড়ুনঃ গর্ববতী মায়ের করনীয় ও ঘুমানোর সঠিক নিয়ম।

    অনেকদিন ধরে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর ওষুধ খাচ্ছেন কিন্তু ডায়রিয়া সমস্যাটি রয়ে গেছে এবং তখন থেকেই পেট খারাপ অনুভব করছেন তাহলে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর ওষুধ খাওয়া একদম বন্ধ করে দেন আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে বা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা দিলে এই ওষুধটি কখনোই গ্রহণ করবেন না। এই ওষুধ গ্রহণের ফলে আপনি আরো কোষ্ঠকাঠিন্য এবং রক্তশূন্যতা অনুভব করবেন। 

    যারা নিয়মিত গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর ওষুধ খান তাদের কিডনীতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। বয়স্কদের মধ্যে যারা হৃদরোগে আক্রান্ত তাদের এই ম্যাগনেসিয়াম সম্মিলিত অ্যান্টাসিড ওষুধ খাওয়া একদম উচিত নয়। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ লবঙ্গ এর উপকারিতা

    হঠাৎ গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর সমস্যা হলে দুই তিনটি লবঙ্গ ভালো করে চিবিয়ে এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে খেয়ে নিন। আর যাদের প্রায় সমস্যা হয় যেমন খাবার খেলে পেটে গন্ডগোল বা পেট খারাপ বা বদহজম তারা প্রতি রাতে ঘুমাবার আগে দুটি লবঙ্গ ভালো করে চিবিয়ে খেয়ে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করুন। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ লবঙ্গ এর উপকারিতা

    পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবেন আপনার পেটের সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। যারা দীর্ঘদিন ধরে এসব সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য টিপস হল একটানা ২১ দিন লবঙ্গ খাবেন তাতে খুব ভালো ফল পাবেন। লবঙ্গ খাওয়ার আগে ভালো করে দেখে নিবেন লবঙ্গের মাথায় ফুল আছে কিনা আবার ফুল ছাড়া খেলে ৯০% উপকারিতা কমে যাবে। 

    আরোপড়ুনঃ উচ্চ রক্তচাপ কী? হঠাৎ উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে গেলে এর করনীয় কী?

    প্রতিদিন এই নিয়মে খেলে দীর্ঘদিন গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম  এর ওষুধ খাওয়ার ফলে জয়েন্টের ব্যথা নিরাময় করে হাড় মজবুত হবে। হাড়ের ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি এবং দাঁতের ব্যথা সবই পুরোপুরি চলে যাবে। এমনকি যাদের ডায়াবেটিকস আছে তাদের রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকবে। শরীর থেকে সব ধরনের জীবাণু বা ভাইরাস অপসারণের পাশাপাশি শরীরের সব ধরনের ব্যথা উপশম করা সম্ভব। অ্যান্টিসেপটিক ও ব্যথা নাশক হিসেবে এই উপাদানটি খুবই কার্যকর।

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ জিরা এর উপকারিতা

    জিরা আমরা রান্নায় মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। যখন আমরা আমাদের রান্নায় এটিকে শুধুমাত্র মসলা হিসেবে ব্যবহার করি তখন এই সমস্ত গুণাবলী ধ্বংস হয়ে যায় কিন্তু জিরার এমন আশ্চর্য গুণ রয়েছে যে এটি শরীর থেকে ২৪ টির ও বেশি রোগ দূর করতে পারে। আজ শুধু আমরা গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম দূর করতে জিরার ব্যবহার জানবো। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ জিরা এর উপকারিতা

    এর জন্য জিরা কাঁচা বা গুঁড়া ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি যদি পাউডার ব্যবহার করতে চান তাহলে জিরা ভালো করে রোদে শুকিয়ে সাথে সাথে গুঁড়ো করে বায়ুরোধী বক্সে ভরে রাখুন। এই জিরা গুঁড়োটি ফ্রিজে না রেখে ১৫ দিন ব্যবহার করতে পারবেন। 

    হঠাৎ করে পেটে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম সমস্যা দেখা দিলে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চা চামচ জিরার গুড়া মিশিয়ে সঙ্গে সঙ্গে খান দেখবেন গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ পেটের সব অস্বস্তি চলে গেছে। এবং যারা ঘনঘন গ্যাস এসিডিটি

    আরো পড়ুনঃ রমজানের স্বাস্থ্য টিপস।

    বা বদহজম এর অম্লতা অনুভব করেন বা দীর্ঘস্থায়ী বদহজমের সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য রাতে এক গ্লাস সাধারণ পানিতে এক চা চামচ কাঁচা জিরা ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে হালকা গরম পানি পান করার আধা ঘন্টা পর এই জিরা পানি পান করুন। জিরা পানি আপনি যেভাবে খান না কেন ডায়রিয়া এবং আমাশয়ের মত রোগ দূর হয়ে যাবে। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ আদা এর উপকারিতা

    আমরা সবাই মসলা হিসেবে আদা খায়। আবার অনেকে আদা চা পান করেন কিন্তু এ অবস্থায় কাঁচা আদা খাওয়া প্রয়ো্জন। তবে চিবিয়ে বা এক চা চামচ আদার রস খেতে পারলে ভালো উপকার পাওয়া যাবে। কাঁচা আদা দিয়ে সব ধরনের পেটের রোগের চিকিৎসা করা যায়। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ আদা এর উপকারিতা

    হঠাৎ পেটে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম, অম্লতা বা টক ঢেকুর দেখা দিলে ১ ইঞ্চি কাঁচা আদা কেটে ভালো করে চিবিয়ে খেতে হবে। যারা খাবারে সামান্য লবন পছন্দ করেন তাদের উচিত বাজারে পাওয়া সাদা লবণের চেয়ে গোলাপি লবণ বা সন্ধক লবণ দিয়ে চিবিয়ে খাওয়া আবার বিট লবণ দিয়েও খেতে পারেন। তবে বিট লবণ নিয়মিত খাওয়া যাবে না। 

    ডায়রিয়ার একটি সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম। এক চা চামচ আদার রস এবং তুলসী পাতার রস সমপরিমাণে একসঙ্গে খাবারের ৩০ মিনিট আগে দিনে তিনবার খেতে পারলে একদিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতি হবে। এই পদ্ধতিতে পুরাতন আমাশয়ের চিকিৎসা ও করতে পারেন। আদা দিয়ে ছোটখাটো ৪০ টি রোগের চিকিৎসা করা যেতে পারে,কারন এটি একটি ভেষজ ওষুধ। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ জোয়ান এর উপকারিতা

    জোয়ান দানার সাথে খুব কম লোকই পরিচিত। জোয়ান দানার কথা অনেকেই জানে না, বাজারের মসলার দোকানে জোয়ান দানা কিনতে চাইলেই পেয়ে যাবেন। জোয়ান বা আজোয়ান দানা অন্ত্রের যেকোন সমস্যার সমাধান করা যায়। যেমনঃ গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম, বুক জ্বালাপোড়া এবং পেটের ব্যথা সবই এই উপাদান বা মসলা দ্বারা দ্রুত উপশম পাওয়া যায়। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ জোয়ান এর উপকারিতা

    এটিতে পুষ্টি রয়েছে যা দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া বা আমাশয় আক্রান্ত ব্যক্তিদের পাশাপাশি যারা গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম, পেট ফোলা ভাব, এসিড রিফ্লাক্স বা বদহজমের সম্মুখীন হচ্ছেন, তাদের জন্য সাহায্যকারী ওষুধ হতে পারে। উপরে উল্লেখিত তিনটি উপাদানের মত জোয়ান দানা শরীরের জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর। 

    জোয়ান দানার ভিতর অসংখ্য রোগ নিরাময় ক্ষমতা রয়েছে। গ্যাস এসিডিটি বা বদহজমহার সন্ধির ব্যথা থেকে শুরু করে ঠান্ডা সর্দি কাশি হাঁপানি সহ যাবতীয় রোগের এটি ব্যবহার করা হয়েছে জোয়ান দানা অল্প পরিমাণে খেতে হয়। এক চা চামচের চার ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ এক চতুর্থাংশ এক গ্লাস কুসুম 

    আরো পড়ুনঃ মাথা ব্যথা থেকে মুক্তির উপায়।

    গরম পানির সাথে খাওয়ার আগে ভালোভাবে চিবিয়ে খেতে হবে। জোয়ান দানা ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে নিতে হবে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ধুলাবালি থাকে এটিকে বায়ুরোধী  বক্সে সংরক্ষণ করতে হবে যাতে আপনি দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে পারেন। আপনি যখন পেটের সমস্যা অনুভব করবেন তখন কিছু 

    জোয়ান বীজ ভালোভাবে চিবিয়ে খেয়ে নেবেন। আর যারা দীর্ঘদিন যাবত এই রোগে ভুগছেন তারা ৩০ মিনিট পর এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করবেন প্রতিদিন দুইবার খাবেন তাহলে আপনার খাওয়া খাবার থেকে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এর সুযোগ থাকবে না। 

    আমি চারটি ভেষজ উপাদানের কথা বলেছি তাৎক্ষণিকভাবে পেটের গ্যাসের অম্লতা কমাবে আপনি এদের জন্য যে কোনো উপাদান ব্যবহার করতে পারেন। তবে আপনার যদি ক্রমাগত সমস্যা থাকে বা দীর্ঘকাল ধরে এই রোগটি থাকে তবে এটি সম্পূর্ণ নিরাময়ের জন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিক সময়ে তিনটি উপাদান ব্যবহার করতে হবে।

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ পেটের গ্যাস দূর করার উপায়

    বেশিরভাগ মানুষ আজকাল বাইরে থেকে খাবার বেশি খাই। যার ফলে বেশিরভাগ মানুষই পেটের সমস্যায় ভুগতে থাকে। হজমের অনেক সমস্যার মধ্যে একটি হল গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম তাই এই পরিস্থিতিতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আমরা আজ গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ পেটের গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে ব্যায়াম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ পেটের গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে রয়েছে অসংখ্য মেসেজ ও ব্যায়ামের কৌশল। ফলে ফেটে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম দ্রুত উপশম হয়।  পেটের গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম দূর করার ব্যায়ামের সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলো সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। এই শারীরিক ক্রিয়াকলাপগুলি আপনাকে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ পেটের গ্যাস থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করতে পারে ।

    ১. পেট মাসাজ করা-পেটে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম হলে হালকা তেল দিয়ে আলতো করে মালিশ করুন, গ্যাস অন্তরের নিচে চলে যাবে  এবং মলদ্বার দিয়ে বেরিয়ে যাবে। এ অবস্থায় প্রতিদিন কয়েকবার এই মেসেজ দিতে হবে। 

    ২. মাসাজ করার নিয়ম-ডান হাতটি ডান পাশে রাখতে হবে, পাঁজরের ঠিক নিচে। তারপর একটি বৃত্তাকার মেসেজ দিন। আপনি যদি এই প্রক্রিয়াটি কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করেন তবে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এর সমস্যাটি দ্রুত অদৃশ্য হয়ে যাবে।

    ৩. যোগ ব্যায়াম-গবেষণা অনুসারে, এটি পেট ফাঁপা বা পেটের গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এর সমস্যা সম্পূর্ণভাবে দূর করতে পারে। ব্যায়াম বা হাঁটার মতো ব্যায়াম পেটের পেশী শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এমনকি অন্ত্রমসৃণ ভাবে চলতে পারে। এর ফলে পেটে গ্যাস বের হতে পারে। কিছুক্ষণ আপনার চোখের ব্যায়াম করলেই নিজেকে হালকা অনুভব করবেন।

    ৪. হাটা-প্রায় সকলেই জানেন যে ব্যায়াম শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর,কিন্তু খুব কম মানুষই জানেন যে এটি গ্যাস্ট্রিক সমস্যাগুলোর চিকিৎসার ক্ষেত্রেও খুব সহায়ক হতে পারে। রাতে খাওয়ার পর গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ পেটের সমস্যা থাকলে প্রতিদিন হাঁটতে হবে। উপরন্ত, নিয়মিত হাটা পেট ব্যথা কমাতে একটি খুব কার্যকর উপায়।

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ কোন ধরনের খাবার খেলে পেটে গ্যাস হয় 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম। গ্যাস্টিক সমস্যার ব্যথা কেবলমাত্র তারাই সম্পূর্ণরূপে বুঝতে পারে যারা সেগুলো অনুভব করে। বর্তমানে এমন কোন বাড়ি নেই যে গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ গ্যাসের ওষুধ পাওয়া যাবে না। তবে কিছু কিছু খাবার খেলে পেটে গ্যাস সৃষ্টি করে। আপনি যদি জানতে পারেন যে যে খাবারগুলি পেটে গ্যাস সৃষ্টি করে তবে সেগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।

    যেমনঃ

    1. অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ করলে
    2.  অতিরক্ত লবণাক্ত ঝাল খাবার খেলে
    3.  ব্রকলি
    4.  মুলা 
    5.  ফুলকপি
    6.  মসলাদার খাবার
    7.  কোল ড্রিংকস
    8.  ডিম
    9.  বাসি খাবার
    10.  মিষ্টি কুমড়া
    11.  অস্বাস্থ্যকর খাবার
    12.  মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার
    13.  তেলে ভাজা ফাস্টফুড খাবার
    14.  তেলে ভাজা খাবার
    15.  দই 
    16. আপেল
    17.  মিষ্টি জাতীয় বা মিষ্টি
    18.  আঙ্গুর 

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ পেটের গ্যাস দূর করার ওষুধ

    এই মুহূর্তে বাজারে অসংখ্য ধরনের গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম এ গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রয়েছে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। নিম্নে শীর্ষ গ্যাস্ট্রিক এর কিছু ওষুধের নাম দেওয়া হল।

    1. সার্জেল,
    2. রেবিপ্রাজল,
    3. এস ও প্রাজল,
    4. ওমেপ্রাজল,
    5. সেকলো,
    6. প্যান্টোপ্রাজল,
    7. ল্যান্সোপ্রাজল,
    8. একসিলক২০,
    9. এসুটিন২০,
    10. ওপি২০,
    11. রেনিটিডিন,
    12. লোসেক্টিল,
    13. ম্যাক্সপ্রো।

    গ্যাস এসিডিটি বা বদহজম থেকে পেট সুস্থ রাখতে করণীয়

    • সুষম খাবার খেতে হবে।
    • বেশি পরিমাণে এন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়া যাবেনা।
    •  বায়ু ধরে রাখা যাবে না।
    • বেশি রাত জেগে থাকা যাবে না।
    • পানি খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
    • সুষম খাওয়ার খেতে হবে। 
    • যে খাবার খেলে এলার্জি হয় সেসব খাবার থেকে দূরে থাকা।
    • বেশি বেশি শাকসবজি। 
    • বেশি করে ফলমূল ভিটামিন যুক্ত খাবার খাওয়া।

    আপনাকে ধন্যবাদ এবং আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। এ ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই  থাকুন। কারণ আমরা ধারাবাহিকভাবে আপনাকে এই ধরনের স্বাস্থ্য পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করি। আরো একবার সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    0 মন্তব্যসমূহ